রহস্যের গর্ত
......শুভ জিত দত্ত
স্কুল টি ছিল বেশ কিছুটা দুরে বলতে গেলে গ্রামের শেষের দিকে বাড়ি ঘর তেমন একটা নেই চারিদিকে ঘন জঙ্গল দিনের বেলা যেতেই কেমন যেন গা টা ছমছম করে ওঠে কারো সাথে ছাড়া ওই দিকে কেউ ভুলে পা দেয় না তবু কাজের তাগিদে অনেকে ভয় কে জয় শহরে পারি জমাতো জঙ্গলের কিছুটা ভিতরে একটা পুরানো মন্দির সাথেই একটা বটগাছ বার বার চোখ আটকে যেত একটা অদ্ভুত বিষয় চোখে পড়তো বটগাছটির মাথার দিকে একটি গর্ত চোখে পড়তো সেখান থেকে মূলতো রহস্যে জন্ম স্কুলে যাওয়া পথে প্রতিদিন বন্দুদের সাথে আলোচনায় মূল বিষয় ছিল বট গাছের গর্ত টি ।কি আছে তার ভিতর কেন যেন ওখান টা যওয়ার সময় গা টা বড্ড ছমছম করে ওঠে দাদু বলতেন ওখানে ভুলেও যাবি না কেন তিনি বার বার নিষেধ করতেন কি এমন আছে তার ভিতর কি কারনে তার নিষেধঙ্গা কৌতুহল টা দিন দিন বাড়তেই থাকে আমি সৌমেন আর তরু মাঝে আমার তিন জন স্কুল ছুটির পর ওখানে মতলব করতাম কোন কারনে তা হয়ে ওঠতো না সেই দিন টা ছিল স্কুল ছুটির দিন বাড়িতে স্কুলে যওয়ার নাম করে আমরা তিন জন ওই গাছটির ওখানে যওয়ার সিন্ধান্ত নিলাম জঙ্গলের ওখানে পৌঁছাতেই দুর থেকে মন্দির আর গাছটি দেখা যাচ্ছে তখন শরীলের ভেতর কেমন যেন হচ্ছে তবু কিছুটা সাহস অর্জন করে চলতে শুরু করলাম কিছুটা যেতেই আচমকা কিছু কঙ্কালের হাড় চোখে পড়লো ভয়ের মাত্রা যেন আরো ও দিগুন হয়ে গেল
তবু এগোতে শুরু করলাম কে উঠবে ওঠবে এই নিয়ে আমাদের মাঝে রীতি মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল শেষ পযন্ত সব থেকে সাহসী সৌমেন এগোতে শুরু করলো বাদুরের আচমকা আওয়াজে তরু হঠ্যাৎ করে অঙ্গান হয়ে গেল গাছের কাছে যেতেই একটা মড় মড় শব্দ করে শব্দ টি বাশ বাগান থেকে আসছিলো বলে মনে হয় সৌমেন গাছের গর্তের কাছে যেতেই হতবাক হয়ে একটা ভয়ানক সাপ কিছু মুল্যবান সম্পদ পাহাড়া দিচ্ছে সেদিনের মথ ফিরে আসা এই কথাটি শুধু সৌমেনই জানতো কিছু দিন পর তাদের অবস্থা ফিরে যায় এবং তাদের এই অবস্থার ফিরে যওয়ার মূল কারন টি ওই গর্তটি টি ।এই গ্রামে তারাই এখন মস্তবড় ধনী।এই ছিল বটগাছের গর্তের সত্যি কারের রহস্য টি।
......শুভ জিত দত্ত
স্কুল টি ছিল বেশ কিছুটা দুরে বলতে গেলে গ্রামের শেষের দিকে বাড়ি ঘর তেমন একটা নেই চারিদিকে ঘন জঙ্গল দিনের বেলা যেতেই কেমন যেন গা টা ছমছম করে ওঠে কারো সাথে ছাড়া ওই দিকে কেউ ভুলে পা দেয় না তবু কাজের তাগিদে অনেকে ভয় কে জয় শহরে পারি জমাতো জঙ্গলের কিছুটা ভিতরে একটা পুরানো মন্দির সাথেই একটা বটগাছ বার বার চোখ আটকে যেত একটা অদ্ভুত বিষয় চোখে পড়তো বটগাছটির মাথার দিকে একটি গর্ত চোখে পড়তো সেখান থেকে মূলতো রহস্যে জন্ম স্কুলে যাওয়া পথে প্রতিদিন বন্দুদের সাথে আলোচনায় মূল বিষয় ছিল বট গাছের গর্ত টি ।কি আছে তার ভিতর কেন যেন ওখান টা যওয়ার সময় গা টা বড্ড ছমছম করে ওঠে দাদু বলতেন ওখানে ভুলেও যাবি না কেন তিনি বার বার নিষেধ করতেন কি এমন আছে তার ভিতর কি কারনে তার নিষেধঙ্গা কৌতুহল টা দিন দিন বাড়তেই থাকে আমি সৌমেন আর তরু মাঝে আমার তিন জন স্কুল ছুটির পর ওখানে মতলব করতাম কোন কারনে তা হয়ে ওঠতো না সেই দিন টা ছিল স্কুল ছুটির দিন বাড়িতে স্কুলে যওয়ার নাম করে আমরা তিন জন ওই গাছটির ওখানে যওয়ার সিন্ধান্ত নিলাম জঙ্গলের ওখানে পৌঁছাতেই দুর থেকে মন্দির আর গাছটি দেখা যাচ্ছে তখন শরীলের ভেতর কেমন যেন হচ্ছে তবু কিছুটা সাহস অর্জন করে চলতে শুরু করলাম কিছুটা যেতেই আচমকা কিছু কঙ্কালের হাড় চোখে পড়লো ভয়ের মাত্রা যেন আরো ও দিগুন হয়ে গেল
তবু এগোতে শুরু করলাম কে উঠবে ওঠবে এই নিয়ে আমাদের মাঝে রীতি মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল শেষ পযন্ত সব থেকে সাহসী সৌমেন এগোতে শুরু করলো বাদুরের আচমকা আওয়াজে তরু হঠ্যাৎ করে অঙ্গান হয়ে গেল গাছের কাছে যেতেই একটা মড় মড় শব্দ করে শব্দ টি বাশ বাগান থেকে আসছিলো বলে মনে হয় সৌমেন গাছের গর্তের কাছে যেতেই হতবাক হয়ে একটা ভয়ানক সাপ কিছু মুল্যবান সম্পদ পাহাড়া দিচ্ছে সেদিনের মথ ফিরে আসা এই কথাটি শুধু সৌমেনই জানতো কিছু দিন পর তাদের অবস্থা ফিরে যায় এবং তাদের এই অবস্থার ফিরে যওয়ার মূল কারন টি ওই গর্তটি টি ।এই গ্রামে তারাই এখন মস্তবড় ধনী।এই ছিল বটগাছের গর্তের সত্যি কারের রহস্য টি।