ত্রিলোচন সাহিত্য ভুবন সাপ্তাহিক সাহিত্য পত্রিকাপ্রত্যেক বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়।আপনার লেখা পাঠান : Shuvojitdutta12@gmail.com

Friday, November 17, 2023

প্রেমের কবিতা

 কবিতা

প্রেমের কবিতা যা মনের ভালো তৈরি করে এ অন্য রকম অনুভুতি তৈরি করে । মনের অজান্তেই ভালো লাগা  মন্দ লাগা বহিঃপ্রকাশ ঘটে ভালো লাগা দিয়ে। ভালোবাসার কবিতা গুলো ফুটে ওটে তার সাথে চাওয়া পাওয়ার গল্প গুলো।


জন্ম জন্মের বন্ধন
কখনো দেখা হয়নি খুব কাছ থেকে তাকে
তার মুখ দেখেছি কোন এক ভিড়ের মাঝে
একটা বার তার কন্ঠ শুনেছি কোথায় যেন
সেই কন্ঠের প্রতিধ্বনি ভেসে আসে কানে

মুখ যেন তার সমুদ্র ঢেউ এর মতো উত্তাল
ঢেউ এর স্রোতে তাই নিজেকে মেলে ধরে
চোখ যেন আকাশ নীলা সাদা পেজা মেঘ
সেখানে সুযোগ পেলেই তারা ভীর জমায়

আমার কল্পনার দুয়ারে এখন শুধু সেই তার
অবাধ বিচরণ রাত দিনের তফাৎ নেই আর
ঘুম চলে গেছে নিরুদ্দেশে মনের অনুভূতি
গুলো আমার অজান্তে তোমাকে হারায়

এলোমেলো স্বপ্নের মধ্যে তুমি আবছায়া
ভাসা ভাসা চোখে এখনো দেখি তাকে
কোন জন্মের অকৃত্রিম বন্ধন ছিন্ন করে
হঠাৎ দেখাই এতো চেনা লাগে তোমাকে

আবার কবে চলতি পথে দেখা হবে তোমার
ঠিক সেদিনই বলবো আমার আজন্ম লালিত
কথা যা এতদিন লুকায়িত ছিল একজনের
জন্য যে এতো অপেক্ষা সেদিন বুঝবে তুমি।।





Saturday, November 4, 2023

প্রেমের কবিতা

 ধানের খেতে অচেনা মানুষ 

-শুভ জিত দত্ত


দেখেছি তোমাকে নতুন ধানের খেতে 

একগুচ্ছ ধানের শীষ ছিল হাতে

সারা গায়ে কাঁদা মেখে জীর্ণ চেহারায়

চেনা মুখ তবু চেনা যায় না তাতে

নেই কোনো ক্লান্তি নেই কোনো বিরতি

সবাই পাল্লা দিয়ে চাই তার সাথে

কখন সকাল পেরিয়ে সন্ধ্যা নেমে আসে

বাড়ি ফেরা সেই সন্ধ্যা পেরিয়ে রাতে 

কাজের মাঝে সুযোগ বুঝে হাতটা ধুয়ে

তোমাকে খেতে দেখি পান্তা ভাতে

এত শত কাজ পুরোটা মাঠে পড়ে আছে

তবু কোনো রকম ছুটি নেই তাতে

দিন শেষে যখন‌ কাজ ফুরিয়ে আসে তোমার 

দেখার সুযোগ তখন‌ আমার হাতে।।

Wednesday, November 1, 2023

২০২৩ কবে অনুষ্ঠিত হবে কালী পূজা, দীপাবলি, ধনতেরাস,ভুত চতুর্দশী আর ভাইফোঁটা

 বাঙালির উৎসব বছর জুড়ে লেগেই থাকে, আর এই উৎসবের মুহূর্ত যেন মহালয়া থেকে শুরু হয়। পিতৃপক্ষের অবসান আর দেবী পক্ষের সূচনা এরই মধ্য দিয়ে বাঙালির অপেক্ষার পরিসমাপ্তি ঘটে। দেখতে দেখতে দূর্গা পূজা শেষ হয়ে গেলেও শেষ হয় না উৎসবের আমেজ তারপর লক্ষ্মী পূজা থেকে আর এক পর্ব শুরু হলো দীপাবলি পাঁচ দিন ধরে উদযাপন হয়, এর পর ধনতেরাস থেকে শুরু হয়, তারপর ভূত চতুর্দশী, দীপাবলি, গোবর্ধন পুজো এবং ভাইফোঁটা। কালীপূজোর শুভ সময় হচ্ছে কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে এই সাথে সাথে চলে দীপা বলি প্রদীপ দানের মাধ্যমে অন্ধকার দূর করা হয় ।পিতৃপুরুষের শান্তি কামনা করা হয় কারণ এই দিন কিছু সময়ের জন্য স্বর্গে এর দ্বার খুলে যায়। যেহেতু ঘরে ঘরে দিক দান করা হয় তাই এই কালীপূজাকে দ্বীপান্বিতা কালীপূজাও বলা হয়ে থাকে। আর এই সময় লক্ষী পূজা করলে বিশেষ শুভ ফল লাভ হয়। দীপাবলিতে দীপ দানের আরেকটি কারণ হচ্ছে এই দিনে বা এই বিশেষ মুহূর্তে রামচন্দ্র রাবণকে পরাজিত করে সীতাকে নিয়ে অযোধ্যায় ফিরে এসেছিলেন। এই বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে ১২ ই নভেম্বর বাংলা ২৫শে কার্তিক রবিবার দীপান্বিতা কালী পূজা বা দীপাবলি অনুষ্ঠিত হবে এই দিনে আমাবস্যার অন্ধকার দূর করার জন্য দিকে দিকে আলোকসজ্জা ও প্রদীপ দানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। দীপান্বিতা কালীপূজার ঠিক দুই দিন আগে অর্থাৎ ১০ই নভেম্বর ধনতেরাস বা ধনত্রয়োদশী পড়েছে এবছর। আর ভূত চতুর্দশী পড়ছে এ বছর ১১ই নভেম্বর এই দিন ১৪ প্রদীপ জ্বালানো হয়ে থাকে এবং চৌদ্দ শাক খাওয়ার বিধান আছে। প্রচলিত আছে যে এই মুহূর্তে চৌদ্দ পুরুষেরা আমাদের এই লোকে ফিরে আসে এবং আমরা তাদেরকে উদ্দেশ্য করে চৌদ্দ প্রদীপ নিবেদন করি যাতে তারা স্বর্গের দ্বারে প্রবেশ করতে পারে। এবছর ভাইফোঁটা অর্থাৎ ভাতৃ দ্বিতীয়া পড়ছে ১৪ই নভেম্বর মঙ্গলবার এই দিনে বোনেরা ভাইদের মঙ্গল কামনায় একটি বিশেষ মঙ্গলটিকা প্রদানের জমির দয়ারে কাটা বিছিয়ে দেয় । এভাবে বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে আবহমান কাল ধরে পরিবারের মঙ্গল কামনায় এই উৎসব ও পার্বণ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। বলাই যায় যে সারাতে দুর্গাপূজার সমাপ্তি ঘটলেও উৎসবের শেষ হয় না।






Tuesday, October 3, 2023

কবিতা




কবির কলম
-শুভ জিত দত্ত

এক সময় কলম থেমে যাবে
যদি ভয় দেখাও
যদি সাহস যোগাতে পারো
কলম চলবে সাবলীল গতিতে।

ভয় আর অন্ধকারে বার বার
বিদ্রোহী লেখা আসে না
কলমের স্বাধীনতা না পেলে
তার চিন্তার জগৎ ক্ষয়ে যায়।

পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে
এক সময় বিলীন হয়ে যায়
সে মুক্ত বিহঙ্গের মতো 
লিখে যেতে চায়।

যত না বলা কথা যত অসঙ্গতি
এই সমাজের আড়ালে থাকে
কবির কলমে তাই কেবল
বেরিয়ে আসতে চায়।।




 

Monday, September 25, 2023

পুজোর কবিতা

 বিসর্জনে বিদায়

-শুভ জিত দত্ত 

মনের কোনে দোলা দিয়ে

লাগলো খুশির হাওয়া,

মায়ের আসার সময় হলো

প্যান্ডেলে ছুটে যাওয়া। 


দেখতে দেখতে কখন যে 

সময় ফুরিয়ে এলো,

পূজো এলেই সুখের ভিড়ে

দুঃখ বিদায় নিলো।


সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়ে

রাত অবধি চলে,

খাওয়া দাওয়া ইচ্ছে মতো

চলছে শপিং মলে।


পাঁচটা দিনের শেষ লগ্নে

তোমার বিদায় বেলা

দশমীতে ঘট বিসর্জনের মাঝে

ফুরিয়ে এলো মেলা।।



Wednesday, September 13, 2023

ত্রিলোচন সাহিত্য ভুবন: সাপ্তাহিক সাহিত্য পত্রিকা

ত্রিলোচন সাহিত্য ভুবন: সাপ্তাহিক সাহিত্য পত্রিকা:  ত্রিলোচন সাহিত্য ভুবনের সাপ্তাহিক সাহিত্য পত্রিকা প্রতি সপ্তাহে ঠিক বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয় ।প্রতি সপ্তাহে এই পত্রিকাকে ঘিরে লেখক পাঠক উভয...

Tuesday, September 12, 2023

কবিতা

মৃদু কল্পনা 

-শুভজিত দত্ত 

তোমার শত ব্যস্ততার মাঝেও

আমাকে কি মনে পড়ে,

নাকি কাজের মাঝে ডুবে থেকে

নিজেকে হারিয়ে ফেলো।


প্রতিটা মুহূর্তে তোমার ভাবনা

মেঘের মতো এসে জড়ো হয়,

পাখির মতো উড়ে বেড়ায়

তোমার ভাবনার মাঝে।


আমার রাতের ঘুম আসেও

যখন হঠাৎ কল্পনার মাঝে,

তোমার মৃদু হাতের স্পর্শ

চুলের ফাঁকে প্রবেশ করে ।


আমার দিনের কাজ কেড়েছে

ভাসে ভাসা কল্পনা গুলো,

যতটা ভাবি আড়াল করবো

ততটা তুমি পেয়ে বসো।।




Monday, August 14, 2023

বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে লেখা কবিতা

 ভয়াল রাত

-শুভজিত দত্ত


সেদিন যদি সন্ধ্যার পর পর

ভোরের আলো ফুটে উঠতো,

বিভীষিকাময় রাত যদি 

ঘনিয়ে না আসতো


তাহলে হয়তো হারাতে হতো না

আমাদের জাতির জনকে,

এমন রাতের জন্যে আমাদের

দিন পরিণত হলো শোকে


কাক ডাকা ভোরে যদি কোন 

দুঃসংবাদ ভেসে না আসতো,

জাতির পিতার উন্নয়নে দেশটা

তখন খুশির জোয়ারে ভাসতো


সেদিন থেকে আমরা পিতা

হারা দেশে থাকি,

সেই রাতের কষ্টের গল্প গুলো

কোথায় জমা রাখি।


তবু এগিয়ে যেতে হবে তার দেখা

স্বপ্ন বুকে জমিয়ে,

হাল ধরেছেন তার কন্যা

কে রাখে এখন দমিয়ে।।







Friday, August 4, 2023

কবিতা

 আমার কল্পনায়

-শুভজিত দত্ত


চোখ যে বন্ধ করবো আমি

তার কি আর উপায় আছে

পাতা ফেললে কোন মতে

তুমি ভেসে ওঠো চোখে।


সারাদিন যদি তোমাকে দেখি

মন বসায় কি ভাবে আমি কাজে,

বকাবকি কি কম শুনি 

অফিসের বড় বাবুর কাছে।


এমন বিরম্বনায় পরিনি কখনো

হঠাৎ কি উটকো ঝামেলা,

আমার উপর কেন পড়লো

কল্পনা জুড়ে তোমার বিচরণ।


এমন হয় নি কখন আগে

এখন তাই তোমাতেই আসক্ত,

দিক বিদিক ছুটে বেড়ায়

আর নিজেকে হারিয়ে ফেলি ।।







Thursday, July 20, 2023

কবিতা নীল আঁচল

 

নীল আঁচল 

শুভজিত দত্ত 


সবুজ ঘাসের সাথে তোমার

অনেক দিনের বন্ধুত্ব,

নীল আকাশের সাথে তুমি 

করেছো গভীর সম্পর্ক।


প্রজাপতি তাই সুযোগ পেলেই

ভাব জমাতে চায় ,

জাদুকরী রূপের জালে তারা

নিজেকে জড়াতে চায়।


বাহানা খোঁজে তোমাকে দেখার

নীল পাখিদের দল,

সন্ধ্যা নামলে তোমার চোখে

তারার মেলা বসে।


শাড়ির আঁচল উড়িয়ে দিয়ে

কাছে টানার চেষ্টা ,

কাজল কালো চোখে যেন

মনকে বশে আনে।


নীল আঁচলের ভাঁজে ভাঁজে

হাজারো কাব্য লেখা

তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন বোনা

সেই আঁচলের ভাঁজে।।




Sunday, July 9, 2023

কবিতা

 তুমি আসবে 

-শুভ জিত দত্ত


তুমি আসবে তাই হঠাৎ একদিন

নিঃসঙ্গতা চলে যাবে

রেখে যাবে একাকীত্বের স্মৃতি

ছিল এক দুঃসহ যন্ত্রণা 


একরাশ হতাশা ভর করেছিল

মৃত্যুর হাতছানি দিয়ে

তোমার আশার সংবাদ পেয়ে

তারাও চলে গেছে


রঙিন স্বপ্নেরা ভীর জমিয়েছে

তুমি আসবে তাই

কথার ফুলঝুরি জমানো আছে

শোনাবো কাছে পেলে


এলোমেলো আর অগোছালো

সঙ্গী ছিল নিত্য দিনের 

নিজেকে আমি গুছিয়ে নিয়েছি

শুধু তুমি আসবে তাই।।




Friday, June 30, 2023

তিন হাজার সাল

 ৩০০০সাল

দেখতে দেখতে কয়েক যুগ কেটে গেল অনেক কিছু পরিবর্তন হয়ে গেছে দুনিয়ার।ছেলেটা বড় হলে বিয়ে দিয়ে পড়ের বাড়ি পাঠাতে হবে । একটু বড় হলেই বাইরে পাঠাতেও ভয় করে কোন মেয়ের কু নজরে পড়ে । ছেলেদের বেশি লেখা পড়া করা বর্তমান সময়ে সব থেকে দুশ্চিন্তার কখন কোন মেয়ে যে আমার ছেলেটার নিয়ে পালাবে। তার উপর ভালো ঘরে না গেলে মেয়েরা ছেলেদের উঠতে বসতে শাসন করে । কোন ভুল হলে শ্বশুর বাড়ি নিয়ে হাজারো খোটা দেয় মেয়েরা ছেলেদের। যাই হোক ছেলেটাকে ঘরের সব কাজ হাতে ধরে শিখিয়েছি কোন ব্যবসায়ী মেয়ে হলে ছেলে বিয়ে দেবো না চাকুরিজীবী মেয়ে চাই ছেলের জন্য। আমার ছেলে অন্য কারো থেকে কম কিসের। যদি একটা মেয়ে থাকতো ঘরে, ছেলের বাড়ি থেকে অনেক কিছু বাগাতে পারতাম।ছেলে হলে সংসারে নানা খরচের ভেতর কিছু সঞ্চয় করতে হয় মোটা অংকের পণ দিতে হবে মেয়েকে না হলে একটা চাকুরিজীবী মেয়ে জুটবে না। ছেলেদের পরের বাড়ি পাঠিয়েও কি শান্তি আছে শ্বশুর বাড়ির মানুষ গুলো কেমন আমার ছেলেটাকে কেমন রেখেছে।যাই হোক দাদুর কাছে শুনেছি অনেক কাল আগে নাকি ছেলেরা বাড়িতে বউ আনতো মেয়েদের  শাষণ করতো এখন কি যুগ এলো আবার উঠতে বসতে ছেলেদের কথা শুনতে হয় ।ছেলে নির্যাতন এর সর্বোচ্চ শাস্তি নাকি মৃত্যুদণ্ড করেছে এবার যদি মেয়েরা একটু শুধরায়।যাই হোক শাস্তি বাড়ানোর জন্য ছেলে পরিষদ কি কম আন্দোলন করেছে । আন্দোলনে আমাদের একটা স্লোগান ছিল ছেলের গায়ের উঠলে হাত ভাঙবো মোরা নারীর হাত।।যাই হোক এতো এতো সময় যা পড়লেন সব ভবিষ্যত কেন্দ্রীক কল্পনা ।।


Tuesday, June 6, 2023

এআই ভবিষৎ কিভাবে রোবর্ট এর সাথে কাজ করবে

 একটি এআই সিস্টেম রোবটের সাথে কাজ করার জন্য কিছু ধরণের ক্ষেত্রে উপযুক্ত হতে পারে:

  1. বিশেষ টাস্ক পরিচালনা: এআই ভবিষ্যতে একটি কোনও বিশেষ কাজে নির্দিষ্ট ভূমিকা পালন করতে পারে, যেমন সিনির কোনও কাজে যার পরিচালনা একটি রোবট বা অন্যকোনও সাধারণ মানুষের কাছে বেশ কঠিন হতে পারে। এটি শক্তিশালী সংগঠনার বা কোনও ইন্ডাস্ট্রিতে গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

  2. সাহায্য এবং সহযোগিতা: রোবটগুলি নির্দিষ্ট কাজগুলি সম্পাদনে সাহায্য ও সহযোগিতা করতে পারে, যেমন চিকিত্সা, বিশ্লেষণ কাজ, নিরাপত্তা, স্থানান্তর ইত্যাদি। এটি মানুষের কাছে কঠিন এবং জীবনযাপন বা কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষিত করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

  3. সামঞ্জস্য এবং সহায়তা: এআই সিস্টেমগুলি মানুষের সাথে সামঞ্জস্য করতে এবং তাদের সহায়তা করতে পারে। যেমন, একটি রোবট সহযোগী হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে একটি বৃদ্ধ ব্যাক্তির জন্য বা শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থীদের সাথে বিদ্যালয়ে সামঞ্জস্য করতে পারে।

এই অভিযানে, এআই সিস্টেমগুলি প্রোগ্রামাররা একটি কোড তৈরি করে তাদের বৈশিষ্ট্য, কার্যকারিতা এবং ব্যবহারের নির্দিষ্ট নিয়ম সংগ্রহ করে। সাধারণত, এই কোড হতে পারে শ্রেণিবিন্যাস, সংস্করণ নির্ধারণ, ডেটা অ্যাক্সেস এবং সংগ্রহকারী তথ্য সংগ্রহের জন্য তথা আইন এবং নীতির মানদণ্ড অনুসরণের জন্য এই কোডে রয়েছে। রোবটগুলির সাথে এই সিস্টেমগুলি একটি সংযোগ স্থাপন করে যা তাদের অ্যাক্সেস এবং পরিচালনা করতে ব্যবহার করা হয়। এটি ক্ষুদ্র ও বড় রোবট সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য সাধারণত ব্যবহার করা হয়।

সারসংক্ষেপে, এআই ভবিষ্যতে রোবটগুলির সাথে কাজ করতে পারে বিশেষ কাজে প্রোগ্রামাররা একটি সিস্টেম তৈরি করে যা সামান্য বা অনেক কাজই করতে পারে যা সম্ভবত মানুষের কাছে কঠিন বা অসম্ভব হতে পারে। রোবটগুলি অ্যাপ্লিকেশনের ধরনে ভিত্তি করে তৈরি করা হয় এবং তাদের কাজ এবং উদ্দেশ্যের অনুযায়ী তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে। এআই সিস্টেমগুলি অ্যাকশন নিয়ে কাজ করে এবং তাদের প্রোগ্রামিং নির্দেশিকা মেনে চলে যা তাদের প্রযুক্তিগত ক্ষমতা দেখাতে সাহায্য করে।




Thursday, June 1, 2023

হতাশার কারণ

হতাশার কারণ


বর্তমান হতাশার কারণগুলি বিভিন্ন সংসারিক, রাষ্ট্রীয় এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের

ভিত্তিতে ভিন্ন হতে পারে। কিছু প্রধান হতাশার কারণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:


  1. অর্থনীতিক হতাশা: অর্থনীতিগত সমস্যার কারণে কোনো দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো

  2. না থাকলে মানুষের মনে হতাশা জনিত হতে পারে। যেমন, বেকারত্ব, দারিদ্র্য, অর্থব্যবস্থার

  3. ক্ষুদ্র বিপর্যয় ইত্যাদি।

  4. রাজনৈতিক অস্থিরতা: রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের অস্থিরতা ও নিয়ন্ত্রণহীনতা হতে

  5. পারে মানুষের হতাশার কারণ। প্রশাসনিক কর্মক্ষেত্রের অপ্রশাসনিকতা,

  6. অবকাঠামোবিহীনতা, সাম্প্রদায়িক দ্বেষ ও সংঘটনপ্রবণতা ইত্যাদি এ ধরনের কারণ

  7. হতে পারে।

  8. সামাজিক দুর্বলতা: যখন সমাজে দুর্বলতা এবং অসমতা বৃদ্ধি পায়, তখন হতাশার ভাবনা

  9. মানুষের মনে থাকতে পারে। বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার মধ্যে রোগ, বেকারত্ব, শিক্ষার অভাব,

  10. অস্থিতিশীলতা, মানবাধিকার ইত্যাদি সম্মিলিত থাকতে পারে।

  11. পরিবেশ সমস্যা: জনসংখ্যার বৃদ্ধি, জলবায়ু পরিবর্তন, অনুসন্ধান ও উৎপাদনের বিপর্যয়,

  12. প্রাকৃতিক আপাতত ইত্যাদি পরিবেশের সমস্যার কারণে মানুষের হতাশার মনে হতে পারে।

  13. মানসিক সমস্যা: মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার বৃদ্ধি, মনোযোগ সমস্যা, নিরাপত্তা প্রশ্ন, মানসিক

  14. দুর্বলতা ইত্যাদি মানুষের মনে হতাশার কারণ হতে পারে।

উপরোক্ত হতাশার কারণগুলি মানুষের মাঝে বিভিন্ন দায়িত্বের অভাব, সামাজিক বিপর্যয়,

অর্থনৈতিক বিপর্যয়, পরিবেশ সমস্যা ও মানসিক চাপের কারণে উত্পন্ন হতে পারে।

মানুষের জীবনে পরিবর্তনের অভাব ও অনিয়ন্ত্রণযোগ্য অবস্থার কারণে তার মনে হতাশা

জনিত হয়ে থাকতে পারে।


বর্তমান হতাশার কারনগুলি বিভিন্ন হতাশার সংকেত হতে পারে এবং এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত হতে পারে। কিছু সাধারণ কারনগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

স্বাস্থ্য সমস্যা: যখন আমাদের শারীরিক বা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হয়, তখন আমরা বিভিন্ন হতাশার ভারবহন করতে পারি। স্বাস্থ্য সমস্যাগুলি মনে করা হতে পারে শারীরিক অসুস্থতা, মানসিক বিপর্যয়, রোগ বা কোনও অনির্দিষ্ট সমস্যা। এই ধরণের সমস্যার কারণে আমরা অনিঃশান্ত এবং হতাশ হতে পারি।
সামাজিক বা আর্থিক সমস্যা: অনিশ্চয়তা, ব্যাপার সম্পর্কে অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তা বা অর্থনৈতিক সমস্যা সমস্যা হতে পারে আমাদের মনে হতে হতাশ। আর্থিক অবনতি, নিরাপত্তা বা নির্ভরশীলতার কারণে আমরা অনিশ্চয় হতে পারি এবং বিভিন্ন হতাশার সমূহ উত্পাদিত করতে পারি।
কর্মসংকট: কর্মসংকট বা নিয়োগ সমস্যা একজনের জীবনে অনেক অস্থায়ী বা স্থায়ী হতাশার কারণ হতে পারে। যখন একজন কর্মী নিয়মিতভাবে কাজ পান না, কর্মস্থলে অনির্দিষ্টতা বা নির্ভরশীলতা থাকে, কর্মসংকট বা নিয়োগ সমস্যার ফলে তার মানসিক অবস্থা পড়ে এবং হতাশ হয়ে যায়।
ব্যক্তিগত অনিশ্চয়তা: অনিশ্চয়তা বা নিশ্চিততার অভাব আমাদের মানসিক স্থিতিতে হতাশা উত্পাদিত করতে পারে। যখন আমাদের ভবিষ্যত সম্পর্কে অনিশ্চয়তা থাকে বা যখন আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য না ধরতে পারি, তখন আমরা হতাশ হয়ে পড়তে পারি।
মনে রাখবেন যে হতাশার কারণগুলি ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে এবং কারণগুলি পরিবর্তন হতে পারে বা সমস্যার সমাধানের মাধ্যমে হতাশার সংকেতগুলি দূর হতে পারে। যদি আপনার সমস্যাটি দীর্ঘদিনের জন্য বা সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত হয়, আপনাকে একজন বৈদ্যুতিক সহায়তা দাতার সন্ধান করার জন্য অনুরোধ করা হলে অবশ্যই তা করুন।

হতাশার কারণ



প্রযুক্তির ভয়াবহতা

প্রযুক্তির ভয়াবহতা

বর্তমান প্রযুক্তি আমাদের বই থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে ক্রমশ আমরা যেন প্রযুক্তির উপর নির্ভর হতে শুরু করেছি। আমাদের মাথা পুরো অংশ জুড়ে যেন প্রযুক্তির জাল বিস্তার শুরু করেছে ।যার কারণে আমাদের চিন্তা করার ক্ষমতা কমে আসছে যার কারণে আমরা আমাদের সৃজনশীল প্রতিভা হারিয়ে ফেলেছি। ছোট ছোট শিশু যাদের এই বয়সে মাঠে খেলা করার সময়।আজ তাদের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া হচ্ছে এর ফলে তারা খেলার উপকারিতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এর মাধ্যমে তাদের যে শরীর চর্চা হতো সে দিক থেকেও সরে আসছে তারা। আর এই প্রযুক্তি করার গ্রাসে নানা ব্যাধি আমাদের শরীরে বাসা বাঁধছে আমরা হয়ে যাচ্ছি কর্ম বিমুখ। আর হতাশা শুরু এখান থেকে আমরা মানুষের সাথে মেশা ভুলে যাচ্ছি প্রযুক্তির কারণে আমরা হয়ে যাচ্ছি অসামাজিক সামাজিকতা আমাদের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সমাজের যে বলয় ছিল সবার সাথে ওঠাবসা সবাইকে সম্মান আমরা সে দিক থেকে সরে যাচ্ছি প্রযুক্তি আমাদের তার নিজের করাল গ্রাসে সবদিক থেকে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে আমাদের। যেখানে আমাদের তারুণ্যের উদ্দীপ্ত হয়ে দেশের হাল ধরার কথা অন্যায়ের প্রতিবাদ করার কথা সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কথা সেখানে আমরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছি অসহায়ের মতো মাথা নিচু করে মোবাইলের দিকে ধাবিত হচ্ছি। আর এই সুযোগ নিচ্ছে প্রযুক্তি প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আমাদেরকে অলস একটা বস্তুতে পরিণত করছে। আমার মনে হয় এখনই সময় এর থেকে বেরিয়ে আসা।

প্রযুক্তির ভয়াবহতা