বাবুদের বাড়ি
:::শুভ জিত দত্ত:::
সেই ভবন টি আজো টিকে আছে কালের সাক্ষী হয়ে। এক সময় কত শত কাজে মুখর হতো এই অঙ্গনটি।নানা মানুষের পদচারণায় কোলাহলে ভরে উঠতো এই মহাঅট্টালিকাটি।তবে এখনো নানা পার্বনে তাদের উত্তরসরীদের আগমনে মুখরিতা হয়ে থাকে কয়েকটি দিন।সেদিন ঠাকুমা গল্পে পল্পে বলছিলেন বাবুদের বাড়ি বলে কথা তাদের চাল চলন ভাবসাবিই ছিল আলাদা।তাদের একটু চোখের দেখা দেখার জন্য ভির হয়ে যেত।শেষবার অষ্টমীতে ভোগের রান্নার গন্ধ টা যেন আজো মাতাল করে দেয়।কি জানি কি জাদু আছে ঠাকুর দালানের পাশের ওই হেসেলে।যেখানে দিন নেই রাত নেই বাবুদের কর্মচারীরা রেধেই চলেছে।নানা গ্রামের মানুষ আসে বাবুদের বাড়ীর পূজো দেখতে।পুজোর পাঁচটা দিন মানুষে মানুষে ভরে যায় কোথাও তিল ধারনের জায়গা থাকে না।তবু বার বার ছুটে ছুটে যওয়া ওই দালানের কাছে।বনেদী আনার একবিন্দুও যেন ঘারতি নেই।সেএকাল আর সেকাল কিছুটা তফাৎ থাকলেও জৌলুষ একেবারেই কমে নি, বরং দিন দিন বেড়েছে।
শহরের পূজো গুলো যেমন নিত্য নতুন থিমের আড়ালের ঢেকে যায় ,ঠিক তার উল্টোটা বনেদী বাড়ী ক্ষেত্রে এখানে এলেই সাবেকী আনার পরশ পওয়া যায়।নানা নিয়ম কানুনে টাসা পুরোহীতও বেশ প্রতিমা নির্মান চলে সাবেকী ঢং ।গ্রামের মাঝে বাড়িটায় কেয়ারটেকারের লাগানো গাছ গুলো সোভা যেন আরো বৃদ্ধি করে।আর পূজো এলেই আলোক সজ্বা আর নানা সাজে সজ্বিত হয় ভবনটি।গ্রামের সবাই মিলে উৎসাহের সাথে বাবুদের বাড়ির পূজো দেখা।এক অন্য রকম অভিঙ্গতা।গ্রামের পূজো আর বাবুদের বাড়ির পূজোর মাঝে যেন আকাশ পাতাল তফাৎ।দশমী বিসর্জনে তারাই থাকে সবার আগে।মহাধুমধামের সাথে চলে বাবুদের বাড়ির পূজো।বন্ধুরা মিলে যেতাম সবে দিতাম আড্ডা বাবুদের বাড়ি কোন এক কোনে ।দেখতে দেখতে কবে যে চলে পূজোর দিন গুলো টেরই পেতাম না।সব কিছুর মূলে ছিল বাবুদের বাড়ি।
:::শুভ জিত দত্ত:::
সেই ভবন টি আজো টিকে আছে কালের সাক্ষী হয়ে। এক সময় কত শত কাজে মুখর হতো এই অঙ্গনটি।নানা মানুষের পদচারণায় কোলাহলে ভরে উঠতো এই মহাঅট্টালিকাটি।তবে এখনো নানা পার্বনে তাদের উত্তরসরীদের আগমনে মুখরিতা হয়ে থাকে কয়েকটি দিন।সেদিন ঠাকুমা গল্পে পল্পে বলছিলেন বাবুদের বাড়ি বলে কথা তাদের চাল চলন ভাবসাবিই ছিল আলাদা।তাদের একটু চোখের দেখা দেখার জন্য ভির হয়ে যেত।শেষবার অষ্টমীতে ভোগের রান্নার গন্ধ টা যেন আজো মাতাল করে দেয়।কি জানি কি জাদু আছে ঠাকুর দালানের পাশের ওই হেসেলে।যেখানে দিন নেই রাত নেই বাবুদের কর্মচারীরা রেধেই চলেছে।নানা গ্রামের মানুষ আসে বাবুদের বাড়ীর পূজো দেখতে।পুজোর পাঁচটা দিন মানুষে মানুষে ভরে যায় কোথাও তিল ধারনের জায়গা থাকে না।তবু বার বার ছুটে ছুটে যওয়া ওই দালানের কাছে।বনেদী আনার একবিন্দুও যেন ঘারতি নেই।সেএকাল আর সেকাল কিছুটা তফাৎ থাকলেও জৌলুষ একেবারেই কমে নি, বরং দিন দিন বেড়েছে।
শহরের পূজো গুলো যেমন নিত্য নতুন থিমের আড়ালের ঢেকে যায় ,ঠিক তার উল্টোটা বনেদী বাড়ী ক্ষেত্রে এখানে এলেই সাবেকী আনার পরশ পওয়া যায়।নানা নিয়ম কানুনে টাসা পুরোহীতও বেশ প্রতিমা নির্মান চলে সাবেকী ঢং ।গ্রামের মাঝে বাড়িটায় কেয়ারটেকারের লাগানো গাছ গুলো সোভা যেন আরো বৃদ্ধি করে।আর পূজো এলেই আলোক সজ্বা আর নানা সাজে সজ্বিত হয় ভবনটি।গ্রামের সবাই মিলে উৎসাহের সাথে বাবুদের বাড়ির পূজো দেখা।এক অন্য রকম অভিঙ্গতা।গ্রামের পূজো আর বাবুদের বাড়ির পূজোর মাঝে যেন আকাশ পাতাল তফাৎ।দশমী বিসর্জনে তারাই থাকে সবার আগে।মহাধুমধামের সাথে চলে বাবুদের বাড়ির পূজো।বন্ধুরা মিলে যেতাম সবে দিতাম আড্ডা বাবুদের বাড়ি কোন এক কোনে ।দেখতে দেখতে কবে যে চলে পূজোর দিন গুলো টেরই পেতাম না।সব কিছুর মূলে ছিল বাবুদের বাড়ি।
No comments:
Post a Comment